পাসপোর্ট একটা গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট। এটা আপনাকে দেশ বা বিদেশে যাওয়ায় সাহায্য করে। তাই পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এবং ফি জানা খুব দরকারী।
এই আর্টিকেলে আপনি পাসপোর্ট করার সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানতে পারবেন। আপনার কী কী ডকুমেন্ট দরকার, পাসপোর্ট রি-ইস্যু করার নিয়ম, জরুরি পাসপোর্ট করার নিয়ম এবং খরচ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পাবেন।
পাসপোর্ট করতে কি কি প্রয়োজন
পাসপোর্ট আবেদনের জন্য আপনার যে সকল কাগজপত্র প্রয়োজন তা বাংলাদেশি এবং বিদেশি নাগরিকদের জন্য ভিন্ন। আগে নিশ্চিত হোন আপনার সঠিক কাগজপত্র আছে কিনা।
নতুন আবেদনকারীদের ক্ষেত্রে ১৮ বছরের উপরে হলে:
- ই-পাসপোর্ট অনলাইন আবেদন ফরম। (০১ কপি )
- ১৮ বছরের উপরে হলে জাতীয় পরিচয় পত্র। ( মূল কপি সাথে আনতে হবে)
- পিতা ও মাতার জাতীয় পরিচয় পত্র/অনলাইন মৃত্যু সনদ। ( মূল কপি সাথে আনতে হবে)
- জাতীয়তা সনদ পত্র। ( মূল কপি সাথে আনতে হবে)
- প্রত্যয়ন পত্র। ( মূল কপি সাথে আনতে হবে)
- স্ত্রী থাকলে স্ত্রীর জাতীয় পরিচয়পত্র/অনলাইন জন্ম সনদ ও কাবিন নামা। ( মূল কপি সাথে আনতে হবে)
- শিক্ষাগতযোগ্যতার সনদ, ব্যবসায়ী হলে ট্রেডলাইসেন্স, চাকুরীরত হলে চাকুরীর আইডি কার্ড/প্রত্যয়ন পত্র ।
- বিদুৎ বিল ।
- খতিয়ান।
- বিশেষ প্রয়োজন সাপেক্ষে অন্যান্য কাগজপত্র।
নতুন আবেদনকারীদের ক্ষেত্রে ১৮ বছরের নীচে হলে:
- ই-পাসপোর্ট অনলাইন আবেদন ফরম। ( ০১ কপি )
- ১৮ বছরের নিচে হলে অনলাইন ইংরেজী জন্ম সনদ পত্র। ( মূল কপি সাথে আনতে হবে)
- পিতা ও মাতার জাতীয় পরিচয় পত্র/অনলাইন মৃত্যু সনদ। ( মূল কপি সাথে আনতে হবে)
- জাতীয়তা সনদ পত্র। ( মূল কপি সাথে আনতে হবে)
- প্রত্যয়ন পত্র। ( মূল কপি সাথে আনতে হবে)
- শিক্ষাগতযোগ্যতার সনদ।
- বিদুৎ বিল ।
- খতিয়ান।
- বিশেষ প্রয়োজন সাপেক্ষে অন্যান্য কাগজপত্র।
বিদেশি নাগরিকদের জন্য পাসপোর্ট করার নিয়মাবলী
বিদেশি নাগরিকদের জন্য পাসপোর্ট আবেদনের কাগজপত্র আলাদা। যা নিচের তালিকায় দেওয়া হলো:
- পাসপোর্ট আবেদন ফরম
- জন্ম সনদপত্র
- পাসপোর্ট ফি
- রঙিন পাসপোর্ট আকারের ছবি (২টি)
- বর্তমান বসবাস প্রমাণপত্র
- নাগরিকত্ব সনদপত্র
- উপরের দেওয়া তালিকা থেকেও অনেক কিছু লাগতে পারে।
বিদেশি নাগরিকদের জন্য পাসপোর্ট আবেদন করার পদ্ধতি এটা। আরও তথ্য চাইলে সরকারি ওয়েবসাইট দেখুন।
নতুন পাসপোর্ট করার প্রক্রিয়া
পাসপোর্ট আবেদন করতে একটা নির্দিষ্ট পদ্ধতি আছে। প্রথমে, নতুন পাসপোর্ট আবেদন করার সময়সূচী জানতে হবে। এরপর, পাসপোর্ট আবেদনের স্থান ঠিক করতে হবে। সবশেষ, পাসপোর্ট আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে।
নতুন পাসপোর্ট আবেদনের জন্য সরকারের সময়সূচী মেনে চলতে হবে। বাংলাদেশে এই সময়সূচী ১০ থেকে ২০ কার্যদিবস হতে পারে। সঠিক সময় জানতে হবে।
পাসপোর্ট আবেদনের স্থান হল বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায় অবস্থিত পাসপোর্ট অফিস। আপনার নিকটতম অফিস খুঁজে বের করুন।
স্থান ঠিক করার পর, পাসপোর্ট আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। এই ফরমে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য লিখতে হবে। ছবি এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে।
পাসপোর্ট আবেদন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে, সরকারের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন।
পাসপোর্ট ফি ও খরচ
পাসপোর্ট নিতে সরকারের নির্ধারিত ফি দিতে হয়। বাংলাদেশী এবং বিদেশি নাগরিকদের জন্য আলাদা ফি আছে।
একজন বাংলাদেশী নাগরিকের ক্ষেত্রে ১৫% ভ্যাটসহ –
- ৫ বছর মেয়াদি ৪৮ পেইজ – রেগুলার ফি ৪০২৫ টাকা, জরুরী ফি ৬৩২৫ টাক এবং অতিব জরুরী ফি ৮৬২৫ টাকা।
- ৫ বছর মেয়াদি ৬৪ পেইজ – রেগুলার ফি ৬৩২৫ টাকা, জরুরী ফি ৮৬২৫ টাকা এবং অতিব জরুরী ফি ১২০৭৫ টাকা।
- ১০ বছর মেয়াদি ৪৮ পেইজ – রেগুলার ফি ৫৭৫০ টাকা, জরুরী ফি ৮০৫০ টাকা এবং অতিব জরুরী ফি ১০৩৫০ টাকা।
- ১০ বছর মেয়াদি ৬৪ পেইজ – রেগুলার ফি ৮০৫০ টাকা, জরুরী ফি ১০৩৫০ টাকা এবং অতিব জরুরী ফি ১৩৮০০ টাকা।
বাংলাদেশে পাসপোর্ট ফি
বাংলাদেশী নাগরিকদের নতুন পাসপোর্ট নিতে ফি দিতে হয়। এছাড়া আরও খরচ হয়। পাসপোর্ট রি-ইস্যু করার জন্য আলাদা ফি দিতে হয়।
বিদেশগামী নাগরিকদের জন্য পাসপোর্ট ফি
বিদেশ যাওয়ার জন্য বিদেশি নাগরিকদের জন্য আলাদা ফি আছে। এখন বাংলাদেশি এবং বিদেশি পাসপোর্টের জন্য ফি দিতে হয়।
সংক্ষেপে বলা যায়, পাসপোর্ট নিতে বিভিন্ন ধরনের ফি দিতে হয়। ফি এবং খরচ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য চাইলে সংশ্লিষ্ট বিভাগে যোগাযোগ করুন।
পাসপোর্ট রি-ইস্যু করার নিয়ম
পাসপোর্ট রি-ইস্যু করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি আপনার পাসপোর্ট বৈধ থাকতে সাহায্য করে। এটা আপনাকে বিদেশে যাওয়ার সময় কোন সমস্যার মুখোমুখি হতে দেয় না। পাসপোর্ট রি-ইস্যু করতে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হয়।
পাসপোর্ট রি-ইস্যু করার সময়সীমা
বাংলাদেশে পাসপোর্ট বৈধতার সময়সীমা ৫ বছর। এই সময়ের মধ্যে আপনাকে নতুন করে পাসপোর্ট নবায়ন করতে হবে। যদি আপনার বর্তমান পাসপোর্ট বৈধতা সময়সীমা শেষ হয়ে যায়, তবে নতুনভাবে আবেদন করতে হবে।
সময়মতো পাসপোর্ট নবায়ন করলে আপনার পাসপোর্ট বৈধ থাকবে। এটা আপনাকে সমস্যার মুখোমুখি হতে দেয় না।
পাসপোর্ট নবায়ন করার সময়সীমা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে নিম্নলিখিত তথ্য দেখুন:
পাসপোর্টের ধরন | রি-ইস্যু সময়সীমা |
---|---|
সাধারণ পাসপোর্ট | ৫ বছর |
ডিপ্লোমেটিক পাসপোর্ট | ৫ বছর |
সেবা পাসপোর্ট | ৫ বছর |
রি-ইস্যু পাসপোর্ট আবেদন কারীদের জন্য:
- ই-পাসপোর্ট অনলাইন আবেদন ফরম। ( ০১ কপি )
- পাসপোর্ট (মূল পাসপোর্ট সাথে আনতে হবে), হারিয়ে যাওয়া পাসপোর্ট হলে জিডি কপি।(মূল পাসপোর্ট সাথে আনতে হবে),
- সংশোধন থাকলে অঙ্গীকার নামা ও অফিস প্রধান বরাবর সংশোধনী আবেদন।
- ১৮ বছরের উপরে হলে জাতীয় পরিচয় পত্র। ( মূল কপি সাথে আনতে হবে) এবং 18 বছরের নিচে হলে অনলাইন ইংরেজী জন্ম সনদ পত্র। ( মূল কপি সাথে আনতে হবে)
- পিতা ও মাতার জাতীয় পরিচয় পত্র/অনলাইন মৃত্যু সনদ। ( মূল কপি সাথে আনতে হবে)
- জাতীয়তা সনদ পত্র। ( মূল কপি সাথে আনতে হবে)
- প্রত্যয়ন পত্র। ( মূল কপি সাথে আনতে হবে)
- স্ত্রী থাকলে স্ত্রীর জাতীয় পরিচয়পত্র/অনলাইন জন্ম সনদ ও কাবিন নামা। ( মূল কপি সাথে আনতে হবে)
- শিক্ষাগতযোগ্যতার সনদ, ব্যবসায়ী হলে টিন সার্টিফিকেট/ট্রেডলাইসেন্স, চাকুরীরত হলে চাকুরীর আইডি কার্ড/ প্রত্যয়ন পত্র।
- বিদুৎ বিল ।
- খতিয়ান।
- বিশেষ প্রয়োজন সাপেক্ষে অন্যান্য কাগজপত্র।
পাসপোর্ট রি-ইস্যু করার জন্য সময়মতো আবেদন করা খুবই জরুরি। নিদিষ্ট সময়ে আবেদন করতে ভুলবেন না। এটা আপনার পাসপোর্ট বৈধতা বিরাম করবে।
পাসপোর্টের ধরণ ও বৈধতা
বাংলাদেশে চার ধরনের পাসপোর্ট দেয়া হয়। এগুলি হল সাধারণ পাসপোর্ট, সাভারিন পাসপোর্ট, অফিসিয়াল পাসপোর্ট, ডিপ্লোমেটিক পাসপোর্ট এবং জরুরি পাসপোর্ট।
সাধারণ পাসপোর্ট ৫ বছর মেয়াদি। অন্যদিকে, সাভারিন, অফিসিয়াল এবং ডিপ্লোমেটিক পাসপোর্ট ৩ বছর মেয়াদি। জরুরি পাসপোর্ট সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য দেয়া হয়।
পাসপোর্ট নবায়ন করতে আবেদন করতে হবে। এবং প্রয়োজনীয় ফি দিতে হবে। আপনার পাসপোর্ট মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে এই প্রক্রিয়া শুরু করুন।
পাসপোর্টের ধরণ | মেয়াদকাল | বৈধতা |
---|---|---|
সাধারণ পাসপোর্ট | ৫ বছর | ৫ বছর |
সাভারিন পাসপোর্ট | ৩ বছর | ৩ বছর |
অফিসিয়াল পাসপোর্ট | ৩ বছর | ৩ বছর |
ডিপ্লোমেটিক পাসপোর্ট | ৩ বছর | ৩ বছর |
জরুরি পাসপোর্ট | কিছু মাস | কিছু মাস |
বাংলাদেশের পাসপোর্টগুলো বহুদেশী বৈধতা সহ দেয়া হয়। সাধারণ পাসপোর্ট ৫ বছর মেয়াদি এবং অন্যান্য পাসপোর্ট ৩ বছর মেয়াদি।
পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে? পাসপোর্ট ফি কত জানুন!
পাসপোর্ট করতে আপনাকে কিছু করতে হবে। পাসপোর্ট প্রক্রিয়া একটা জটিল কাজ। কিন্তু এই তথ্য জানলে আপনি সহজেই পাসপোর্ট পাবেন।
প্রথমে, আপনাকে কিছু দলিল তৈরি করতে হবে। এগুলো হলো জন্মসনদ, জাতীয় পরিচয়পত্র, এবং ছবি আবেদনপত্র। এছাড়াও, আপনাকে একটা আবেদন জমা দিতে হবে। এবং আপনাকে কিছু ফি দিতে হবে।
পাসপোর্ট করতে আপনার খরচ হবে:
- পাসপোর্ট আবেদন ফি
- পাসপোর্ট সার্ভিস ফি
- পাসপোর্ট ডেলিভারি ফি
জরুরি পাসপোর্ট করার পদ্ধতি
যদি আপনার অল্প সময়ে পাসপোর্ট লাগে, তাহলে জরুরি পাসপোর্ট করতে পারেন। এটা সাধারণ পাসপোর্ট করার চেয়ে তুলনায় দ্রুত হয়।
জরুরি পাসপোর্ট করার খরচ
জরুরি পাসপোর্ট ফি সাধারণ ফির চেয়ে বেশি। একটা জরুরি পাসপোর্ট করতে আপনাকে ১০,০০০ টাকা দিতে হবে। এটা সাধারণ ফির দ্বিগুণ।
পাসপোর্ট অফিসে আবেদন করতে হবে। আপনাকে অতিরিক্ত নথিপত্র দিতে হতে পারে। অফিস আবেদন বিবেচনা করে ৭ দিনের মধ্যে পাসপোর্ট প্রস্তুত করে দিবে।
জরুরি পাসপোর্ট করতে অতিরিক্ত খরচ লাগবে। কিন্তু, অল্প সময়ে পাসপোর্ট লাগলে এটা উপযুক্ত হতে পারে।
ভুল তথ্য দিয়ে পাসপোর্ট করার শাস্তি
পাসপোর্ট আবেদনে ভুল তথ্য দেওয়া খুব খারাপ। এটা আপনার পাসপোর্ট কালো করতে পারে। এবং ভবিষ্যৎয়ে আপনার জন্য বড় সমস্যা হতে পারে।
আপনি ভুল তথ্য দেওয়ার জন্য দায়ী হতে পারেন। এবং এটা আপনাকে জরিমানা বা কারাদণ্ড দেখাতে পারে।
বাংলাদেশে পাসপোর্ট আইন অনুসারে, ভুল তথ্য দেওয়া খুব খারাপ। এটা আপনার পাসপোর্ট কালো করতে পারে। এবং ভবিষ্যৎয়ে আপনার জন্য সমস্যা হতে পারে।
আপনি ভুল তথ্য দেওয়ার জন্য দায়ী হতে পারেন। এবং এটা আপনাকে জরিমানা বা কারাদণ্ড দেখাতে পারে।
তাই পাসপোর্ট আবেদনে সর্বদা সঠিক ও সত্য তথ্য দেওয়া খুব জরুরি। ভুল তথ্য দেওয়া থেকে বিরত থাকুন। এবং নিজের ভবিষ্যৎকে সুরক্ষিত রাখুন।
FAQs
পাসপোর্ট করার জন্য কি কি প্রয়োজন?
পাসপোর্ট করার জন্য দরকারী কাগজপত্র হল জন্ম সনদ, ছবি এবং ভোটার আইডি কার্ড। বিদেশি নাগরিকদের ক্ষেত্রে নিয়ম ভিন্ন।
নতুন পাসপোর্ট করার প্রক্রিয়া কী?
নতুন পাসপোর্ট করতে প্রথমে দলিল সংগ্রহ করুন। তারপর অনলাইন বা অফলাইনে আবেদন করুন। সাক্ষাৎকার এবং বায়োমেট্রিক ডাটা দিতে হবে। অনুমোদন পেলে পাসপোর্ট প্রস্ত্ত হয়।
পাসপোর্ট ফি কত?
পাসপোর্ট এর ধরণের উপর ভিত্তি করে সর্বনিম্ন ৮০২৫ টাকা থেকে ১৩৮০০ টাকা পর্যন্ত ই পাসপোর্ট ফি ধার্য করা হয়েছে। বিস্তারিত এ আর্টিকেলে দেওয়া হয়েছে।
পাসপোর্ট রি-ইস্যু করার নিয়ম কী?
পাসপোর্ট রি-ইস্যু জন্য অফিসে বা অনলাইনে আবেদন করুন। ফি ₹১৫০০ থেকে ₹৩০০০ টাকা দিতে হবে। রি-ইস্যু করতে হবে অন্তত ৬ মাস আগে।
পাসপোর্টের ধরণ ও বৈধতা কী?
বাংলাদেশে দুই ধরনের পাসপোর্ট আছে: ই-পাসপোর্ট এবং সাধারণ পাসপোর্ট। ই-পাসপোর্ট ১০ বছর এবং সাধারণ পাসপোর্ট ৫ বছর মেয়াদি।
জরুরি পাসপোর্ট করার প্রক্রিয়া কী?
জরুরি পাসপোর্ট করতে সাধারণ আবেদন প্রক্রিয়া অনুসরণ করুন। তবে আবেদন ফরমে তাৎকালিক পাসপোর্ট প্রয়োজনীয় উল্লেখ করুন। এছাড়াও ফি সাধারণ পাসপোর্টের চেয়ে বেশি।
পাসপোর্টে ভুল তথ্য দেওয়ার শাস্তি কী?
পাসপোর্টে ভুল তথ্য দেওয়া অপরাধ। এর জন্য আপনাকে অর্থদণ্ড, কারাদণ্ড বা উভয়ই দিতে হতে পারে। এছাড়াও আপনার পাসপোর্ট কালোসূচিত হতে পারে।
MNP কি? – নম্বার ঠিক রেখে সিমের আপারেটর পরিবর্তন
এই ধরনের এর সকল টিপস পেতে আমাদের গুগল নিউজ ফলো করে রাখুন।